1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিচ্ছেদ নয়, সুখে থাকুন

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১
  • ২৩৫ বার পঠিত

লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিবাহবিচ্ছেদের অন্যতম কারণ পরস্পরকে ছাড় দিতে না চাওয়া, যৌতুক ও মাদকাসক্তি। বাংলাদেশে বিবাহবিচ্ছেদ হু হু করে বাড়ছে। গত ৭ বছরে এই প্রবণতা বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। বিবাহবিচ্ছেদের এই হার কমিয়ে আনার জন্য কিছু কাজ করা জরুরি। এসব কাজের মধ্যে রয়েছে-

পরস্পরের কথায় গুরুত্ব দিন
সুখী দাম্পত্যজীবন বজায় রাখতে স্বামীর যেমন স্ত্রীর কথা ও পরামর্শকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, তেমনই স্ত্রীরও উচিত স্বামীর মতামতকে সম্মান করা। উভয়ের মধ্যে কোনো বিষয়ে মতবিরোধ সৃষ্টি হলে ধৈর্যের সঙ্গে সেটি মোকাবেলা করুন। যদি স্বামী বা স্ত্রী কোনো কথা প্রত্যাখ্যান করেন তাহলে তাকে এ কথা বোঝান যে এর মাধ্যমে আপনি মানসিকভাবে আহত হয়েছেন।

সবকিছু ভালোভাবে দেখুন

সম্পর্ককে সুস্থ রাখতে সবকিছু ইতিবাচকভাবে দেখা উচিত। অধিকাংশ পরিবারেই খোলামেলা আলোচনা হয় না। স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের প্রতি অভিযোগ করতে থাকলে তার প্রভাব সন্তানদের ওপর পড়ে। আর স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের দৃষ্টিভঙ্গী ইতিবাচক না হলে দাম্পত্য সম্পর্ক টেকে না। বিবাহবিচ্ছেদ এড়ানোর জন্য তাই সবকিছু ভালো চোখে দেখতে হবে।

ছাড় দিন

স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। এই মানসিকতা না থাকার কারণে বিবাহবিচ্ছেদ বেড়ে যাচ্ছে। স্বামী বা স্ত্রীকে নিজের যৌক্তিক অবস্থান ব্যাখ্যা করা উচিত এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী কাউকে নমনীয় হতে হবে।

সম্মান করুন

স্বামীর উচিত স্ত্রীকে সম্মান করা আর স্ত্রীর উচিত স্বামীকে সম্মান করা। সম্মান ও ভালোবাসা না থাকলে দাম্পত্য সম্পর্ক বিষিয়ে ওঠে। পারস্পরিক সম্প্রীতির অভাবে পারিবারিক বন্ধন ভেঙে যায়। পারস্পরিক সম্মান ও ভালোবাসার মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদ এড়িয়ে চলা যায়। মাঝেমধ্যে স্বামী বা স্ত্রী একে অন্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। সুস্থ দাম্পত্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিষয়টি হুমকিস্বরূপ।

সহানুভূতি দেখান

সঙ্গীকে মূল্যায়নের জন্য প্রয়োজন সহানুভূতি দেখানো। বিবাহবিচ্ছেদ থেকে দাম্পত্য সম্পর্ককে রক্ষা করার জন্য উভয়কেই সহানুভূতি দেখাতে হবে। উভয়ের দাবিই যৌক্তিক কি না সেটি বিবেচনা করুন। পরিবারের সুরক্ষা দিতে পারস্পরিক সহানুভূতি অনেক বেশি প্রয়োজন।

লোভ সংবরণ

যৌতুক দেওয়া ও নেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। একজন সভ্য মানুষ হিসেবে যৌতুক আদান-প্রদান থেকে বিরত থাকুন। অন্যের সম্পত্তিতে লোভ না করে নিজের প্রতি আস্থাশীল ও যত্নবান হোন। স্ত্রীর উচিত স্বামীর সামর্থ্যের দিকে খেয়াল রেখে নিজের চাহিদার কথা প্রকাশ করা। উভয়ে যত্নশীল হলে পরিবারে শান্তি বজায় থাকবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..